ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো হবে । আজকে আমি আপনাদের জানাবো
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন কাজের জন্য কেমন ল্যাপটপ প্রয়োজন হবে। ল্যাপটপ
কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে যাচাই-বাছাই করতে হবে যে।
আপনি আসলে কোন কাজের জন্য ল্যাপটপটি কিনতে চাচ্ছেন। কোন ল্যাপটপ ভালো
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য আশা করি এই পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে এই বিষয়ে
আপনি ক্লিয়ার হতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্রঃ কোন ল্যাপটপ ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ভালো
- ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো
- ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোনটি ভালো ল্যাপটপ
- ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য প্রসেসরের স্পিড কেমন দরকার
- ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপের কি প্রসেসর দরকার
- ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপের ব্যাটারি কেমন দরকার
- ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপের জেনারেশন কত লাগে
- কোনটি ভালো ল্যাপটপ ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য
- ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সব কাজের জন্য কেমন ল্যাপটপ প্রয়োজন
- ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ল্যাপটপের কত জিবি স্টোরেজ প্রয়োজন
- সবশেষে লেখকের মতামত আপনাদের উদ্দেশ্যে
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো এই বিষয় নিয়ে জানার আগে অবশ্যই আমাদের
জানা দরকার যে আমরা আসলে ফ্রিল্যান্সিং এর কোন সেক্টর নিয়ে কাজ করতে চলেছি। মূলত
ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে তাই সব সেক্টরে সব কনফিগারেশনের ল্যাপটপ
না হলেও চলে ।
ল্যাপটপ কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে আপনি আসলে কোন কাজটি করতে চাচ্ছেন। তো
প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক ডিজিটাল এর জন্য কেমন ল্যাপটপ এর কনফিগারেশন দরকার।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কিংবা ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য আপনার ল্যাপটপের
সর্বনিম্ন ৮ জিবি রেম প্রয়োজন। এর থেকে কম হলেও চলবে কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে
আপনি ল্যাপটপে লেখ কিংবা হ্যাং করার মতো প্রবলেম ফেস করতে পারেন তাই আমাদের মতে
সর্বনিম্ন ৮ জিবি রেম এবং এরাম এর স্পিড যত বেশি হবে ততই ভালো।
আরো পড়ুনঃ কম দামের সেরা ১০টি মোবাইল ফোন
ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করার জন্য একটি ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে আপনার খুব
ভালো মানের একটি ল্যাপটপ প্রয়োজন কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে আপনাদের
সব ধরনের কাজ করতে হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত সফটওয়্যার। যেমন ফটো শপ ইলাস্ট্রেটর এ আই
ইমেজ জেনারেটর এ ধরনের বিভিন্ন কাজ আপনাকে করতে হবে ।এবং বিভিন্ন লোগো তৈরি করতে
হবে এজন্য একটি ভালো মানের এবং ভালো কনফিগারেশনের ল্যাপটপ আপনার প্রয়োজন।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোনটি ভালো ল্যাপটপ
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোনটি ভালো ল্যাপটপ এই বিষয়ে অবশ্যই আমাদের জানা দরকার
কেননা আমরা যে বিষয় নিয়ে কাজ করতে যাই ।সে বিষয়ে আগে থেকেই জানা থাকলে আমাদের
কাজের মধ্যে কোন বাধাগ্রস্ত সৃষ্টি হবে না। অনেকে ফ্রিল্যান্সিং করতে
করতে মাঝ পর্যায়ে যেয়ে তার ডিভাইসটি নষ্ট হয়ে যায় সেই ক্ষেত্রে তার
ডিভাইসে থাকা সকল ডকুমেন্টগুলো আর ফিরে পাওয়া যায় না। এভাবে আমরা অনেক
ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ি তাই আমাদের ডিভাইসের নিরাপত্তা অবশ্যই দরকার।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো অনেকের মনে এই প্রশ্ন থাকতে
পারে। আর হ্যাঁ আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তর নিয়েই আজকে আমাদের এই পোস্ট
আপনাদের এই ধরনের যত রকম প্রশ্ন রয়েছে। সকল প্রশ্নের উত্তর আশা করছি আমাদের এই
ব্লক পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা পেয়ে যাবেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি ভাল মানের ল্যাপটপ দরকার। কেননা
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে রয়েছে অনেক ধরনের কাজ এবং প্রতিটি কাজই প্রায় হাই
লেভেলের গ্রাফিক্স এবং এআই দ্বারা করতে হয়। সেই ক্ষেত্রে কম দামি, রাম কম,
স্টোরেজ কম, প্রসেসর ভালো না, এ ধরনের ল্যাপটপ আপনারা কখনোই কিনবেন না। কারণ এই
সেক্টরে অনেক ধরনের হাই লেভেলের কাজগুলো করা হয় সে ক্ষেত্রে আপনার ল্যাপটপটি
হ্যাং করতে পারে কিংবা কম সময় ব্যবহার করেই নষ্ট হয়ে যাওয়ার পসিলেটি থেকে
যায়।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য সেরা ১০ টি ল্যাপটপ
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ভালো ল্যাপটপ হলো সর্বনিম্ন কোর আই ফাইভ জেনারেশন এইট থেকে
ওপরে হলে ভালো হয়। রেম যত বেশি পারা যায় নিতে পারেন এবং স্টোরেজ আপনার
চাহিদা মত আপনি নিতে পারেন। এই সমস্ত জিনিসগুলো চেষ্টা করবেন সবসময় একটু বেশি
বেশি নিতে তাহলে আপনার যেকোনো ধরনের কাজ করতে কোন বাধা গ্রস্থ সৃষ্টি হবে
না।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য প্রসেসরের স্পিড কেমন দরকার
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য প্রসেসর স্পিড কেমন দরকার এই বিষয়ে আজকে আপনি জানতে
চলেছেন। ফ্রিলিয়ানসিং এর জন্য প্রসেসর স্পিরিট তিন গিগাহস কিংবা তার
থেকে বেশি হলে অবশ্যই বেটার হয়। কোন কোন ক্ষেত্রে এর থেকে কম আছে এরকম
প্রসেসর হলেও কাজ চালিয়ে নেওয়া যায়। তবে আপনি কি ধরনের কাজ করছেন পুরোটাই
আপনার উপরে ডিপেন্ড করছে।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো হবে অবশ্যই ল্যাপটপ কেনার আগে আপনার
নজর দিতে হবে ল্যাপটপের প্রসেসর এর দিকে এবং প্রসেসর স্পিডের দিকে। যেহেতু একটি
লেপটপের ব্রেন বলা যায় প্রসেসরকে তাহলে মনে করেন ব্রেন যদি ভালোমতো কাজ না করে
সেই ক্ষেত্রে আপনি বডিকে কোন ভাবে কাজে লাগাতে পারবেন না। সে বিষয়টি মাথায় রেখে
অবশ্যই প্রসেসর এবং প্রসেসর স্পিড দুটো জিনিসই সবথেকে ফাস্ট এবং বেটারটা নেওয়াই
দরকার।
আপনি অবশ্যই ল্যাপটপ কেনার আগে এমন ল্যাপটপ নিবেন না। যেই ল্যাপটপ পরবর্তী সময়
কাস্টমার করতে পারা যায় না।যে ল্যাপটপ আপনি কিনবেন অবশ্যই দেখে নিবেন সেটা যেন
পরবর্তী সময় কাস্টমার করা যায় ।সে ক্ষেত্রে আপনার যদি বাজেট কম হয়ে থাকে তাহলে
কোন সমস্যা নাই কারণ আপনি পরবর্তী সময়ে ল্যাপট কে কাস্টমাইজ করে আপনার
কাজের কাজের উপযোগী করে নিতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপের কি প্রসেসর দরকার
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপের কি প্রসেসর দরকার এই বিষয়ে আজকে আমরা অনেক কিছু
জানতে পারবো এই পোস্ট এর মাধ্যমে। প্রসেসর সাধারণত অনেক ধরনের রয়েছে এবং
প্রসেসরের বিভিন্ন ধরনের কোর আছে তাই ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপ কেনার আগে
অবশ্যই প্রসেসর সম্পর্কে আপনার জেনে রাখা আবশ্যক।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো এই বিষয়ে জানার আগে অবশ্যই আপনার জানা
দরকার প্রসেসর কয় ধরনের হয়। ইন্টেল এবং এমডি এর প্রসেসর গুলো সাধারণত ৩ টি
সিরিজ হয়। যেমন
- H সিরিজ
- P সিরিজ
- U সিরিজ
H সিরিজের প্রসেসর গুলো মূলত হাই পারফরম্যান্স দিয়ে থাকে। তাই এই
সিরিজের প্রসেসর দিয়ে বড় বড় গেম খেলা এবং মাল্টিমিডিয়া কনজিউম অফিসিয়াল
কোন কাজ কাম এই ধরনের সকল হাই লেভেলের কাজগুলো এই প্রসেসর দিয়ে করা হয়। এই
প্রসেসরের ক্লক স্পিড অনেক বেশি হওয়ায় এবং প্রসেসর অনেক শক্তিশালী হওয়ার
কারণে এ প্রসেসর যেই ল্যাপটপে ইন্সটল করা থাকে সেই ল্যাপটপ এর ব্যাটারি ব্যাকআপ
অনেক কম হয় এবং ইউজ করার সময় ল্যাপটপ অনেক গরম হয়ে যায়। তাই এই
সিরিজের প্রসেসর ইউজ করতে হলে অবশ্যই ল্যাপটপে কুলিং সিস্টেম এক্সটা ভাবে
লাগানো খুব দরকার।
P সিরিজের প্রসেসর গুলো মিডিয়াম পারফরমেন্স দিয়ে থাকে এবং ব্যাটারি ব্যাকআপ
এই সিরিজ এর প্রসেসর এর থেকে একটু বেটার দিয়ে থাকে। এই সিরিজের প্রচার
গুলো সাধারণত ভিডিও এডিটিং এবং আল্ট্রা স্লিম ল্যাপটপগুলোতে ব্যবহার করা হয় এই
প্রসেসর খুব একটা হিট জেনারেট করেনা তবে এই প্রসেসরের স্পিডে খুব একটা যে খারাপ
এরকমটা না।
U সিরিজের প্রসেসর গুলো উল্টানো পাওয়ার হয়ে থাকে। তাই এই প্রসেসরের
ক্লক স্পিড কোর-কাউন এবং পিডিপি অনেক কম হয় তাই এই প্রসেসর গুলি অন্যান্য
প্রসেসর থেকে তুলনামূলকভাবে কম স্পিড দেয়।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপের ব্যাটারি কেমন দরকার
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপের ব্যাটারি কেমন দরকার অবশ্যই ল্যাপটপ কেনার আগে
আমাদের এই বিষয়গুলো জেনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সবাই যেহেতু
অফিসে বসে কিংবা সবার বাসায় আইপিএস নাই।সেই ক্ষেত্রে আমাদের ল্যাপটপ কেনার আগে
অবশ্যই ল্যাপটপের ব্যাটারি দেখে এবং ভালো যেন ব্যাকআপ দেয় এ
ধরনের ল্যাপটপ কেনা দরকার।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো এই কথা মাথায় আসলে অবশ্যই রেম প্রসেসর
এবং ব্যাটারি এইসব জিনিস আমাদের মাথায় আসে তো এই সকল জিনিস কেনার আগে অবশ্যই
আমাদের জানা দরকার। কেননা একটি ল্যাপটপের বিশেষ বিশেষ অংশের মধ্যে
ব্যাটারি পড়ে।
আরো পড়ুনঃ কম্পিউটার কেনার আগে অবশ্যই দেখে নিন
ল্যাপটপ কেনার আগে অবশ্যই ল্যাপটপের ব্যাটারি ব্যাকআপ ভালো যেন হয় এটা কিভাবে
বুঝবেন। এটা বোঝার জন্য অবশ্যই আপনাকে ল্যাপটপ কেনার আগে দেখতে হবে ল্যাপটপের
ব্যাটারিটা ডাবল সেল এর কিনা। ডাবল সেল এর ব্যাটারি সব সময় একটু বেশি
ব্যাকআপ দিয়ে থাকে এবং ব্যাটারি ব্যাকআপ আপনার প্রসেসরের ওপরেও নির্ভর করে
আপনার হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি ব্যাটারি ব্যাকআপ অবশ্যই ভালো পাবেন কিন্তু
আপনার ল্যাপটপের পারফরমেন্স অনেকটাই কম হবে।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপের জেনারেশন কত লাগে
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপের জেনারেশন কত লাগে এটা জানার আগে অবশ্যই আপনাকে
জানতে হবে আপনি কোন বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন। কারণ বর্তমানে
ফ্রিল্যান্সিং এ অনেক ধরনের সেক্টর রয়েছে এবং অনেক ধরনের কাজও রয়েছে। সো আপনি
যেই কাজ করতে যাচ্ছেন সে কাজের উপর ভিত্তি করে জেনারেশন টা নির্ভর
করছে।
ল্যাপটপের জেনারেশন সাধারণত অনেক ধরনের হয়ে থাকে বর্তমান বাজারে অনেক
ধরনের জেনারেশন এর ল্যাপটপ রয়েছে আপনি যদি নিতে চান সেই ক্ষেত্রে সবসময়
চেষ্টা করবেন হাই জেনারেশন এর ল্যাপটপ কেনার এক্ষেত্রে যদি আপনার আর্থিক
অসুবিধার রয়ে যায় তো সর্বনিম্ন ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার ক্ষেত্রে
বাজেট কম হলে ৮ জেনারেশন কোর আই থ্রি কিংবা কোর i5 ল্যাপটপটি নিতে পারেন।
ল্যাপটপ কেনার আগে অবশ্যই আপনি মাথায় রাখবেন জেনারেশন যদি একটু ভালো নিতে চান
তাহলে আপনার একটু বেশি খরচাপাতি করতে হবে। তাই আপনার যদি বাজেটের সমস্যা থাকে
সেক্ষেত্রে আপনি কোর আই থ্রি এইট জেনারেশনের একটি ল্যাপটপ নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং
শুরু করতে পারেন। এই ল্যাপটপটা বর্তমান বাজার মূল্যের তুলনায়
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ভালো ল্যাপটপ। বাবু
কোনটি ভালো ল্যাপটপ ফ্রিল্যান্সিং এর জন্যে
কোনটি ভালো ল্যাপটপ ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য এই বিষয়ে আমাদের সবার জানার দরকার।
আপনি যদি প্রোগ্রামিং করার জন্য অথবা প্রোগ্রাম শেখার জন্য একটি ল্যাপটপ কিনতে
চান সে ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন কোর আই থ্রি প্রসেসরের 4 জিবি ৫০০ জিবি যেন
হয় সাথে ssd যেন অবশ্যই থাকে।
আপনি যদি ভিডিও এডিট শিখতে চান তাহলে ভিডিও এডিট করার জন্য আপনার একটি
শক্তিশালী ল্যাপটপ প্রয়োজন কারণ। আপনি ভিডিও এডিটিং করার সময় আপনার ল্যাপটপে
একই সময়ে অনেকগুলো কঠিন কাজ একসঙ্গে করতে হবে ।যেমন বিভিন্ন ফাইল একসঙ্গে
আপলোড করার কাজ এবং ফাইল হ্যান্ডেল করা উচ্চ রেজুলেশনসহ ভিডিও প্লে ব্যাক করা
ইত্যাদি।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো হবে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে
ভিডিও এডিটিং এর কাজও পড়ে। ভিডিও এডিটিং করার ক্ষেত্রে আপনার ল্যাপটপের
কনফিগারেশন অবশ্যই হাই হতে হবে এবং সর্বনিম্ন ১৬ জিবি রেম হতে হবে ৪ জিবি
গ্রাফিক্স কার্ড থাকতে হবে এবং প্রসেসর এরপর যত বেশি হবে আপনার জন্য কাজটি তত
স্মুথ ভাবে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সব কাজের জন্য কেমন ল্যাপটপ প্রয়োজন
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সব কাজের জন্য কেমন ল্যাপটপ প্রয়োজন এই কথা মাথায় আসলে
সবার আগে চলে আসে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং ভিডিও এডিটিং এইচটিএমএল কোডিং এডিটিং
এই ধরনের কাজের কথা। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে জনপ্রিয় সেক্টর হচ্ছে
ডিজিটাল মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য আপনার কেমন ল্যাপটপ প্রয়োজন এ
সম্পর্কে বিস্তারিত আমরা উপরে আলোচনা করেছি।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করার জন্য অবশ্যই একটি ভালো মানের ল্যাপটপ দরকার
কেননা এইটা কোন সাধারণ গেম খেলা কিংবা ছোটখাটো ফটো এডিট করার মত একটি কাজ না
এটা অবশ্যই ভারী একটি কাজ এবং একসঙ্গে অনেকগুলো উইন্ডো নিয়ে কাজ করতে হয় এবং
ফটোশপ ইলাস্ট্রেটর এই ধরনের সব প্রিমিয়ার প্রো এমন সফটওয়্যার নিয়ে কাজ করতে
হয় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি ভালো মানের ল্যাপটপ প্রয়োজন।
আরো পড়ুনঃ নতুন উইন্ডোজ১১ সেটআপ করার নিয়ম
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কখনো কম দামি এবং প্রসেসর খারাপ র্যাম কম এই ধরনের
ল্যাপটপ কেনা যাবে না। তাহলে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সাথে দেখা হতে
পারে। আপনাদের প্রশ্ন থাকতে পারে তাহলে কেমন ল্যাপটপ প্রয়োজন। আমার
যা মনে হয় ডিজিটাল মার্কেটিং ভিডিও এডিটিং ফটো এডিটিং এই ধরনের কাজ করার জন্য।
কোর আই ফাইভ এইট জেনারেশন ৮জিবি র্যাম সাথে এসএসডি থাকবে স্টোরেজ ৫০০ জিবি
থাকবে এই ধরনের একটি ল্যাপটপ আমি সাজেস্ট করি যেটা অবশ্যই এ ধরনের সকল কাজ খুব
স্মার্টলী সম্পাদন করতে পারবে। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো
অবশ্যই আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ল্যাপটপের কত জিবি স্টোরেজ প্রয়োজন
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ল্যাপটপে কত জিবি স্টোরেজ প্রয়োজন অবশ্যই
ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে ল্যাপটপে স্টোরেজ ডিভাইস অনেক বেশি
প্রয়োজন হয়। কেননা ফ্রিল্যান্সিং এর অনেকগুলো ডকুমেন্টস এবং ফাইল সবসময়
আপনার স্টিল ডকুমেন্ট ফাইলে রিজার্ভ রাখতে হবে। যার কারণে আপনার স্টোরেজ ডিভাইস
অনেক বেশি হলে ভালো হবে।
ল্যাপটপের মেমোরি কে আমরা সাধারণত স্টোরেজ বলে থাকি যেখানে সকল ধরনের ডাটা
স্টোর করা থাকে। মোবাইল ফোনের মেমোরিতে যখন জায়গা আর না থাকে তখন মেমরিটি
লাল হয়ে যায় এবং মেমোরি ক্রাশ করে। ঠিক তেমনি ল্যাপটপের মেমোরি যদি কম
হয় সেই ক্ষেত্রে মেমোরি লোড হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তখন ল্যাপটপে হ্যাং
করতে শুরু করে অনেক ক্ষেত্রে বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য অবশ্যই ভালো ল্যাপটপ প্রয়োজন সেই ক্ষেত্রে ল্যাপটপের
স্টোরেজ অবশ্যই বেশি থাকা দরকার কেননা ডিভাইস স্টোরেজ এর ওপরে ডিপেন্ড করে
ডিভাইসের পারফরমেন্স এবং প্রসেসর ক্লক স্পিড এবং স্পিড । ল্যাপটপের
পারফরম্যান্সঅনেকগুলো ডাটা একসঙ্গে স্টোর করে রাখার জন্য অবশ্যই ভালো একটি
এসএসডি প্রয়োজন ভালো এসএসডির কারণে ল্যাপটপ অন এবং অফ হতেও সময় অনেক কম লাগে
সবশেষে লেখকের মতামত আপনাদের উদ্দেশ্যে
সবশেষ লেখকের মতামত আপনাদের উদ্দেশ্যে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো
হবে অবশ্যই সকল পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি কোন
ল্যাপটপটি আপনাদের জন্য ভালো হবে। এবং ল্যাপটপের আরও বিভিন্ন অংশের নামও তুলে
ধরা হয়েছে। যেন আপনারা ফুল পোস্ট পড়ে বুঝতে পারেন আপনার জন্য কোনটি সঠিক
হবে।
সবার জন্য আমার একটি মতামত থাকবে সেটি হল কষ্ট হলেও একেবারেই একটু হাই
পারফরমেন্স এবং বেশি রেম বেশি স্টোরে জ এই ধরনের ল্যাপটপ কেনার কেননা যে কোন
কাজ করতে আপনাদেরকে সহযোগিতা করবে একটি ভালো পারফরমেন্সের ল্যাপটপ।
আজকে হয়তো একটি ছোটখাটো কাজের জন্য আপনি ল্যাপটপটি কিনবেন অথচ ভবিষ্যতে
আপনার বেশি বড় কাজ করতে হতে পারে। তাই ল্যাপটপ কেনার সময় অবশ্যই এমন
ল্যাপটপ নিবেন যে ল্যাপটপটি কাস্টমাইজ করা সম্ভব হয় তাহলে আপনার প্রয়োজন
অনুযায়ী আপনি ল্যাপটপে কাস্টমার করে নিতে পারবেন যেকোনো সময়। আশা করা
যাচ্ছে আপনারা এই ব্লক পোস্টটি পড়ে আপনাদের কাঙ্খিত তথ্য অবশ্যই পেয়ে
গেছেন।
Active24 আইটিতে নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।;
comment url