সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় অবস্থিত

সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় অবস্থিত বর্তমান বাংলাদেশে কতটি সাবমেরিন আছে। সাবমেরিন একটানা কত দিন পানির নিচে থাকতে পারে সাবমেরিন এর ধোয়া কোথায় যায় সাবমেরিন কোন তেল দিয়ে চলে।
সাবমেরিন-কি-এবং-বাংলাদেশের-প্রথম-সাবমেরিন-ঘাট-কোথায়-অবস্থিত
এত বড় একটি বস্তু পানির নিচ থেকে কিভাবে উপরে উঠে আসতে পারে। এবং সাবমেরিন পৃথিবীতে কত ধরনের আছে এই ধরনের সকল প্রশ্নর উত্তর জানতে আজকের এই আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। 

পেজ সূচিপত্রঃ সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাটি কোথায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত

সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় অবস্থিত 

সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় অবস্থিত এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন। সাবমেরিনকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক যান বলা হয়ে থাকে সাবমেরিন এক এমন ভয়ানক মেশিন যা এ পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতেও কাজ করতে পারে। যেখানে নেই কোন আলোর উপস্থিতি যেখানে বিরাজ করে চিরো অন্ধকার আর সেই সাথে রয়েছে অক্সিজেনের অভাব এবং প্রচুর পরিমাণ পানির চাপ। 
আরো পড়ুনঃ
বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট অবস্থিত কক্সবাজারের পেকুয়ায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নবনির্মিত সাবমেরিন ঘাট। ২০ শে মার্চ ২০২৩ সালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকার বাংলাদেশে সাবমেরিন এর ঘাট তৈরি করেছেন। বাংলাদেশ একটি ছোট রাষ্ট্র হওয়ার কারণে বাংলাদেশের অর্থ সম্পদ অনেক কম তাই বাংলাদেশের শুধুমাত্র দুইটা সাবমেরিন রয়েছে। 

বাংলাদেশে সর্ব প্রথম শেখ হাসিনা সরকার এই সাবমেরিন ঘাট তৈরি করে দুইটা সাবমেরিন বাংলাদেশে নিয়ে আসার কারণে। বাংলাদেশকে পানির নিচের যেই নিরাপত্তা সে নিরাপত্তার হাত থেকে অনেকাংশে রক্ষা করতে পেরেছে। সাবমেরিনকে পানির নিচের রাজা বলা হয় কারণ পানির নিচে এমন কোন জায়গা নাই যে জায়গায় তার পৌঁছাতে কোন সমস্যা হয়। 

সাবমেরিনে কি ধরনের তেল ব্যবহার হয় 

সাবমেরিনে কি ধরনের তেল ব্যবহার হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পড়তে থাকুন জ্বালানির উপর নির্ভর করে বর্তমানে সাবমেরিন রয়েছে দুই ধরনের একটি একটি পারমাণবিক চালিত এবং একটি ডিজেল বা পেট্রোল চালিত। এই দুই ধরনের সাবমেরিন এর বৈশিষ্ট্য গুলো কেমন হয় এই সম্পর্কে নিচে বলে দেয়া হয়েছে। 

পারমাণবিক চালিত সাবমেরিন এর ক্ষেত্রে বার বার সাবমেরিন কে পানির উপরে উঠে আসতে হয় না। কারণ পারমাণবিক চুল্লি থেকে পারমাণবিক শক্তি তৈরি হয় যাতে কোন ধোয়া আসার প্রশ্নই আসে না। তাই পারমাণবিক চুল্লি থেকে শক্তি নিয়ে সাবমেরিনে থাকা বড় আকারের মোটর সেই মটরকে সাবমেরিন চালিয়ে থাকে। 

বিভিন্ন কাজে যেহেতু সাবমেরিনকে পানির নিচেও যেতে হয় কোন কোন সময় পানির নিচে সাবমেরিন ছয় মাস পর্যন্ত থেকে যায়। তাই ডিজেল বা পেট্রোল চালিত সাবমেরিন দিয়ে যেহেতু ধোঁয়া বের হয় এবং প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়ে তাই ডিজেল বা পেট্রোল চালিত সাবমেরিন পানির নিচে চলতে পারে না। এরা সাধারণত যুদ্ধের সময় পানির উপরে ভাসমান অবস্থায় শত্রুপক্ষকে আক্রমণ করে। 

সাবমেরিন এক টানা পানির নিচে কতদিন থাকতে পারে

সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় অবস্থিত এ সম্পর্কে জানতে গেলে অবশ্যই আপনাদের মনে এরকম প্রশ্ন জাগতে পারে। সাবমেরিন একটানা পানির নিচে কত দিন থাকতে পারে সাবমেরিন এর আকার ভেদে বিভিন্ন ধরনের সাবমেরিন রয়েছে। তবে সাবমেরিন এর ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন একটি সাবমেরিন পানির নিচে এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত একটানা থেকে যেতে পারে। 

একটি সাবমেরিণ পানির নিচে এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।  আর প্রত্যেকটি সাবমেরিন এর মধ্যে অনেক মানুষ থাকে তাদের জীবন ব্যবস্থা কেমন হবে এই সম্পর্কে অবশ্যই আপনাদের মনে বিভিন্ন প্রশ্ন জাগতে পারে। তাই আপনাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে অবশ্যই পোস্ট টাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে।  
আরো পড়ুনঃ
আপনারা সকলেই হয়তো ভাবতে পারেন একটি সাবমেরিন পানির অনেক গভীরে যাওয়ার পরে হয়তো সাবমেরিন এর নাবিকরা অনেক শান্তিতে বসবাস করে কিন্তু না। সাবমেরিনের ভাবিকরা শত শত ফুট পানির গভীর তলে বসবাস করলেও তারা গোসল করতে পারে না। ঠিকমতো খেতে পারে না তার কারণ সেইখানে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেনের অভাব তাই সকল নাবিক কে একই পোশাক পরিধান করে অনেকদিন সেই খানে থাকতে হয়। 

সাবমেরিনে ইঞ্জিনের ধোয়া পানির নিচে কোথায় যায়

সাবমেরিন এর ইঞ্জিনের ধোয়া পানির নিচে কোথায় যায় আপনাদের মনে এই ধরনের অনেক প্রশ্ন থাকতে পারে কারণ। সাবমেরিন একটি বিশাল আকারের ইঞ্জিল চালিত যান সাবমেরিন এর যেহেতু ডিজেল পেট্রোল ইঞ্জিল ব্যবহৃত হয় তাই আপনাদের মনে এই ধরনের প্রশ্ন জাগতেই পারে। 
সাবমেরিনের-ইঞ্জিনের-ধোয়া-পানির-নিচে-কোথায়-যায়
সাবমেরিন এর বিশাল আকারের ইঞ্জিল চলার সময় প্রথমে ইঞ্জিলে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়। এবং এই অক্সিজেন সংগ্রহ করার জন্য ডিজেল চালিত বা পেট্রল চালিত সাবমেরিন পানির ওপরে উঠে আসে। পানির উপরে উঠে আসার পরে ইঞ্জিলে পরিপূর্ণভাবে অক্সিজেন লোড দিয়ে ইঞ্জিল কে চালু করে আবার কিছুক্ষণের জন্য নিজে চলে যায়। 

ডিজেল কিংবা পেট্রোল চালিত সাবমেরিন কখনো পানির নিচে বেশিক্ষণ থাকতে পারে না। কারণ ডিজেল কিংবা পেট্রোল চালিত সাবমেরিন এর অবশ্যই ধোঁয়া সৃষ্টি হবে তাই ডিজেল বা পেট্রোল চালিত সাবমের পানির উপরেই বেশিরভাগ সময় থাকে। পানির নিচে গেলে ডিজেল বা পেট্রোল চালিত ইঞ্জিন অক্সিজেন সরবরাহ না করতে পারাই চলাচল করতে পারে না। 

সাবমেরিন কয় ধরনের হতে পারে 

সাবমেরিন কয় ধরনের হতে পারে সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় অবস্থিত এই সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে হলে। অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপনাকে পড়তে হবে এই পোস্ট পড়ার মাধ্যমে আপনি অবশ্যই জানতে পারবেন সাবমেরিন এর বিষয়ে সকল সঠিক তথ্য। সাবমেরিন সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে ডিজেল বা পেট্রোল চালিত এবং পারমাণবিক চালিত। 
আরো পড়ুনঃ
ডিজেল বা পেট্রোল চালিত সাবমেরিন এর বৈশিষ্ট্যঃ  ডিজেল বা পেট্রোল চালিত সাবমেরিন আমির নিচে বেশিক্ষণ থাকতে পারেনা। কারণ ডিজেল ইঞ্জ স্টার্ট করার জন্য প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়। যে অক্সিজেন সমুদ্রের তলদেশে কখনো পাওয়া সম্ভব না করে কোন সময় যদি সে সাবমেরিন সমুদ্রের ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়। সেই ক্ষেত্রে ইঞ্জিন আর চালু করা যাবে না তাই ডিজেল পেট্রোল ইঞ্জিন সমুদ্রের উপরেই বেশিরভাগ দেখেছি দেখা যায়। 

পারমাণবিক চালিত সাবমেরিনের বৈশিষ্ট্যঃ পারমানবিক চালিত সাবমেরিন সমুদ্রের তলে কখনো কখনো ছয় মাসের জন্য চলে যায় এবং ছয় মাসের মধ্যে একবারও সমুদ্রেরে দেখা দেয় না। তার কারণ পারমাণবিক চালিত সাবমেরীনে বৈদ্যুতিক শক্তি অনেক বেশি থাকার কারণে। সে সাবমেরিন তার বৈদ্যুতিক মটরকে ঘুরিয়ে থাকে এবং এইসব পারমাণবিক চালিত সাবমেরিন সমুদ্র থেকে যখন উপরে আসে তখন। তার ব্যাটারিকে ভালোভাবে চার্জ করে আবার সমুদ্র যাওয়ার জন্য রেডি কিনা তা চেক করে তারপরে যাই। 

সাবমেরিন ক্যাবল কিভাবে কাজ করে

সাবমেরিন কেবল কিভাবে কাজ করে সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় অবস্থিত এ সম্পর্কে অবশ্যই উপরে জেনে এসেছেন সাবমেরিন সম্পর্কে জানতে এসে আপনি অবশ্যই সাবমেরিন কেবল কিভাবে কাজ করে এই কথা শুনে অবাক হচ্ছে কারণ সাবমেরিন ক্যাবল কি এইটা আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না। 

সাবমেরিন ক্যাবল মানে আমরা এইরকম কিছু বুঝে থাকি যে সাবমেরিন এর মধ্যে সংযোগ বা লাইন স্থাপন করার ক্ষেত্রে কোন এক রকম কেবল কিন্তু আসলে এটা ভুল। সাবমেরিন কেবল হলো এমন একটি জিনিস আমরা যেমন ইন্টারনেট ব্যবহার করি যাকে আমরা ব্রডব্যান্ড বা ব্র্যান্ডউইথ লাইন বলি সাবমেরিন ক্যাবল এরকমই একটা লাইন। 

আমরা যেভাবে ব্রডব্যান্ড লাইন দিয়ে সকল তথ্য পাঠিয়ে থাকি যেমন একটি ইন্টারনেট সংযোগ নিয়ে এসে কম্পিউটার বা পিসির সাথে কানেক্ট করে তারপরে পিসিতে ইন্টারনেট সংশ্লিষ্ট যাবতীয় কাজ করে থাকি। ঠিক সাবমেরিন কেবল এই ধরনের একটি লাইন যাকে সাবমেরিন এর মাধ্যমে সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য আরেকটি দেশের সাথে কেবল এর মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করা হয় তাকেই সাবমেরিন কেবল বলা হয়। 

সাবমেরিন পানির নিচে কিভাবে চলাচল করে

সাবমেরিন পানির নিচে কিভাবে চলাচল করে এই সম্পর্কে হয়তো আপনারা অনেকেই সঠিক জানেন না । আপনারা উপরে অবশ্যই পড়ে বুঝতে পেরেছেন সাবমেরিন দুই ধরনের হয়ে থাকো একটি পারমাণবিক চালিত এবং অন্যটির ডিজেল চালিত। পেট্রোল কিংবা পারমাণবিক চালিত এই ধরনের বিভিন্ন বড় বড় ইঞ্জিল দ্বারা একটি সাবমেরিন পরিচালিত।

সাবমেরিন এর মধ্যে বিশাল আকারের ওয়াটার ট্যাঙ্ক থাকার কারণে সাবমেরিন ঘাট থেকে নামার পরে ভাসমান অবস্থায় থাকে। আর এত বড় একটি ভাসমান ভয়ংকর যন্ত্রকে সমুদ্রের তলে নিয়ে যাওয়ার জন্য সাবমেরিন এর যেই বিশাল আকারের ট্যাংক আছে সেই ট্যাংকের মধ্যে অনেকগুলো পানি লোড করা হয়। 

সাবমেরিন এর ট্যাংক যখন ফুল হয়ে যায় তখন সেই সাবমেরিন আস্তে আস্তে নিচের দিকে ডুবতে থাকে আবার নিচ থেকে যখন উপরে উঠতে হয়। তখন সাবমেরিনে থাকা বিশাল আকারের ওয়াটার পাম্প এর মাধ্যমে সাবমেরিন তার ওয়াটার ট্যাংক থেকে পানি গুলো বাইরে বের করে দেয়। ফলে সাবমেরিন এর ওজন হালকা হয়ে যায় তখন সাবমেরিন উপরে উঠে আসতে থাকে। 

সাবমেরিন সমুদ্রের গভীর পানির নিচে থাকার কারণে বাইরের কোন কিছু আন্দাজ করতে পারে না। তাই ভেতর থেকে টেলিস্কোপ যন্ত্রের মাধ্যমে সবকিছু দেখে থাকে এবং শত্রুদের মোকাবেলা করে। সাবমেরিন এ থাকা বিশাল আকারের মোটর এবং বাইরের কাটার ফ্যান দ্বারা সাবমেরিনকে চলাচল করতে হয়। এর জন্য সাবমেরিনের অনেক পরিমাণে বৈদ্যুতিক বা পারমাণবিক শক্তির প্রয়োজন হয়।  

সাবমেরিন সর্বপ্রথম কোথায় বানানো হয় এবং কত সালে

সাবমেরিন সর্বপ্রথম কোথায় বানানো হয় এবং কত সালে এই সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে এই পোস্ট শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়া দরকার। সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় এই সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। প্রাচীন কাল থেকেই যুদ্ধ হওয়ার প্রবণতা চলে আসছে তাই প্রাচীনকালের মানুষরা ভাবতো শত্রুপক্ষকে না জানিয়ে পানির তলদেশ দিয়ে তাদের সকল তথ্য নিয়ে আসার জন্য একটি সাবমেরিন তৈরি করা খুবই দরকার। 
সাবমেরিন-সর্বপ্রথম-কোথায়-বানানো-হয়-এবং-কত-সালে
"১৬২০ সালে কর্নেলিস্ট ডেভিল" উইলিয়ামের বই পড়ে খুব উৎসাহিত হন এবং তারপর থেকেই সে ডুবোজাহাজ তৈরির একটি বিশাল চিন্তা ভাবনা নিয়ে বসে। কিন্তু দুটো জাহাজ বানানোর জন্য প্রচুর পরিমাণে অর্থ দরকার কিন্তু এতগুলো অর্থ কর্নেলিস্ট ডেভিল এর ছিল না। সে সময় ইংল্যান্ডের রাজা জেমস কর্নেলিস্ট ডেভিল এর এই ডুবোজাহাজ তৈরির কথা শুনে তার খুব ভালো লাগে। আর তখন ইংল্যান্ডের রাজা কর্নেলিস্ট কে আর্থিকভাবে সাহায্য করে। 

রাজা কর্নেলিস কে অর্থ প্রদান করার কারণে কর্নেলিস্ট ডুবোজাহাজ তৈরি করে ফেলে। এবং বিশ্বের প্রথম ডুবো জাহাজটি ছিল কাঠ দিয়ে বানানো ভেতরে পানি প্রবেশ যেন না করতে পারে তাই আলকাতরার মত পদার্থ ব্যবহার করা হয়েছে। এবং বাইরের দিকে কাঠের উপরে ভেড়ার চামড়া দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছিল। 

সাবমেরিন পানির নিচে কিভাবে কাজ করে

সাবমেরিন পানির নিচে কিভাবে কাজ করে এই সম্পর্কে হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় অবস্থিত আমরা সকলেই জানি বাংলাদেশের কক্সবাজারে সাবমেরিন ঘাট অবস্থিত। সাবমেরিন পানির নিচে বিশাল আকারের ইঞ্জিল চালিত মোটর দ্বারা চলাচল করে। 
আরো পড়ুনঃ
প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের কাছে একটু বড় চ্যালেঞ্জ ছিল জলপথে যাত্রা করা। তাই মানুষের এই কথা চিন্তা করে -১৬২০ সালে কর্নেলিস্ট ডেভিল উইলিয়ামের বই পড়ে খুব উৎসাহিত হন এবং তারপরে তিনি একটদু ডুব জাহাজ তৈরি করেন।একটি ডুবোজাহাজ পানির নিচে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন এবং পারমাণবিক শক্তি দ্বারা কাজ করে। 

সাবমেরিন তৈরির মূল কাজ হচ্ছে সাবমেরিন দিয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে একটি দেশকে ফলো করা।সাবমেরিন পানির নিচ গিয়ে একটি দেশ থেকে আরেকটি দেশের চলে যেতে পারে এবং ওই দেশকে সমুদ্রের তল থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে ফলো করে।সাবমেরিনকে যে শুধু একটি দেশ থেকে আরেকটি দেশের সাথে যুদ্ধ করার জন্য বানিয়ে বানানো হয়েছে এমনটা না। সাবমেরিন নিয়ে পানির অনেক গভীরে যেয়ে অনেক অজানা রহস্য খুঁজে বের করতেও ব্যবহার করা হয়। 

সাবমেরিন সম্পর্কে আমাদের শেষ কথা

সাবমেরিন সম্পর্কে আমাদের শেষ কথা সাবমেরিন যেহেতু একটি বিশাল আকারের যন্ত্র যাকে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে সমুদ্রের তলদেশে এই সম্পর্কে হয়তো আপনারা অনেকেই জানতে চান কিন্তু সঠিক তথ্য খুজে পাচ্চেন না। তাই আপনাদের মাঝে সাবমেরিন সম্পর্কে সকল ধরনের সঠিক তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আশা করি সকল তথ্য জানার পরে আপনাদের ভালো লাগবে। 

সাবমেরিন কি এবং বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাট কোথায় অবস্থিত এই সম্পর্কে আপনারা যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে তার উত্তরটা এর মধ্যে পেয়ে যাবেন। এই আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে আপনাদের যদি একটু হলে উপকার হয়ে থাকে এবং মনে হয় আপনি নতুন কিছু তথ্য জানতে পেরেছেন। তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আপনার মতামত জানাবেন এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে এই পোস্ট টা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। 
 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Active24 আইটিতে নিতিমালা মেনে কমেন্ট করুন । প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।;

comment url